1. anjhonroy1@gmail.com : Anjhon Roy : Anjhon Roy
  2. admin@inathganjbarta.com : inathganjbarta :
  3. iqbalpress02@gmail.com : ইকবাল তালুকদার : ইকবাল তালুকদার তালুকদার
  4. manna820@gmail.com : আলী জাবেদ মান্না। : আলী জাবেদ মান্না।
  5. masudsikdar26@gmail.com : Masud Sikdar : Masud Sikdar
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:৪৮ পূর্বাহ্ন

বন্ধ করে দেওয়ার পর ফের সচল নবীগঞ্জের ২ ইটভাটা

  • আপডেটের সময়: শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৭১ ভিউ

নবীগঞ্জ প্রতিনিধি।। নবীগঞ্জ উপজেলার কূর্শি ইউনিয়নের বাংলাবাজারে জেলা প্রশাসনে গুড়িয়ে দেয়ার এক সপ্তাহের ব্যবধানে টিনের সিড দিয়ে তৈরী চিমুনী দিয়ে ফের চালু হয়েছে গোল্ড ও মাষ্টার ব্রিক ফিল্ড। নবীগঞ্জ- শেরপুর সড়কের পাশে ব্রিক ফিল্ড সীমানায় সৈয়দ আজিজ হাবিব উচ্চ  বিদ্যালয়, সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ বাংলাবাজারের ঘণবসতি এলাকায় কালো ধুয়া ছড়িয়ে পরিবেশের মারাত্বক বিঘ্ন করা হচ্ছে।

 

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, নবীগঞ্জ উপজেলায় ২টি অবৈধ ইটভাটা জেলা প্রশাসন গুঁড়িয়ে দেয়ার কিছুদিনের মধ্যেই বিকল্প চুলা তৈরী করে ফের চালু করেছেন ইটভাটা মালিক পক্ষ। তাদের কুটিঁর জোর নিয়েও অনেকে প্রশ্ন তুলেছেন। গুড়িয়ে দেয়ার সময় ইটভাটার চুলা ও কিছু কাচাঁ ইট ধ্বংস করা হয়েছিল। কিন্তু প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে বিকল্প চুলা তৈরী করে পুণঃরায় ইট পুড়ানো শুরু করেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, গত ১১ মার্চ মঙ্গলবার দুপুরে হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসনের এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট রনজিৎ চন্দ্র দাসের নেতৃত্বে যৌথ বাহিনী অভিযান চালিয়ে নবীগঞ্জ উপজেলার বাংলা বাজারস্থ গোল্ড ব্রিকস ও মাস্টার ব্রিকস গুঁড়িয়ে দেয়। ছাড়পত্র মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়া নবীগঞ্জ উপজেলার বাংলাবাজার এলাকায় অবস্থিত কূর্শি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান টংগির হত্যা মামলার এজহার নামীয় পলাতক আসামী সৈয়দ খালেদুর রহমান খালেদ এর মলিকানাধীন গোল্ড ব্রিকস ও নিকটবর্তী ডাঃ মোঃ খয়রুল ইসলামের মালিকানাধীন মাস্টার ব্রিকস বন্ধে জেলা প্রশাসনকে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য চিঠি পাঠায় পরিবেশ অধিদপ্তর। গত ১১ মার্চ দুপুরে গোল্ড ব্রিকস ও মাস্টার ব্রিকসে অভিযান পরিচালনা করে গুঁড়িয়ে দেয়া হয়। এ সময় ইটভাটার চুলা ও কাঁচা ইট ধ্বংস করা হয়। এ ঘটনার কয়েকদিন পরই মাস্টার ব্রিকস এবং গোল্ড ব্রিকস বিকল্প চুলা তৈরী করে ইটভাটায় আগুন ধরিয়ে ইট তৈরী শুরু করে।

এ ব্যাপারে গোল্ড ব্রিকসের সহকারী ম্যানাজার তৌফিক আহমেদ জানান, মৌখিকভাবে পরিবেশ অধিদপ্তরের জনৈক কর্মকর্তা অনুমতি দিয়েছেন।মাস্টার ব্রিকসের মালিক ডাঃ মোঃ খয়রুল ইসলামের ছোট ভাই দুলাল ইসলাম বলেন, কাচাঁ ইট নষ্ট হওয়ার আশংখ্যায় তারা স্থানীয় প্রশাসনের সাথে যোগাযোগ করে ইট পুড়ানো শুরু করেছেন।

 

যৌথ বাহিনী ইটভাটা দু’টি গুড়িয়ে দেয়ার পরও প্রশাসনকে তোয়াক্কা না করেই ইটভাটা ফের চালু করেছেন। এতে স্থানীয় জনমনে বিরুপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে।

এই পোস্টটি আপনার সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা অথবা ভিডিও কপি করা সম্পূর্ণ বেআইনি @2025
Desing & Developed BY ThemeNeed.com